শরীরী কামনার শীর্ষে পৌঁছোতে চান? চিনেনিন তেমনই কিছু টাচ পয়েন্ট

একটানা কাজের পর ক’টা দিনের বিরতি পেলেই সঙ্গীর সাহচর্যের জন্য ছটফট করে মন, স্পর্শ পেতে ব্যাকুল হয়ে থাকে শরীর। তারপর যখন দু’জনে শেষ পর্যন্ত কাছাকাছি আসেন, কামনা যত বাড়তে থাকে, ততই যেন উত্তাপে গলে গলে পড়ে দুটো শরীর, এগোতে চায় চরিতার্থতার দিকে। আর সেই পথে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় স্পর্শ। আপনাদের দু’জনের শরীরেই কিছু নির্দিষ্ট অঙ্গ ছাড়াও আরও বিভিন্ন অংশে রয়েছে বিশেষ কিছু ‘টাচ পয়েন্ট’ যেখানে আলতো স্পর্শ বা সামান্য আদর আপনাদের যৌন উত্তেজনা অনেকটা বাড়িয়ে তুলতে পারবে এবং আপনারাও শীর্ষসুখের পথে অনেকটাই এগিয়ে যেতে পারবেন। চিনে নিন তেমনই কিছু অজানা টাচ পয়েন্ট।

মস্তিষ্ক
প্রকৃত যৌনসুখের জন্য শুধু শরীর নয়, মাথার ভূমিকাও অসম্ভব জরুরি। মেয়েরা মানসিকভাবেও উত্তেজিত হতে পছন্দ করেন। এমন অনেক মেয়ে আছেন, যাঁদের গোটা প্রক্রিয়াটাই শুরু হয় মস্তিষ্ক দিয়ে। তাঁদের আকৃষ্ট করে সঙ্গীর আবেগ, রসবোধ, বুদ্ধি। এই বিষয়গুলো না থাকলে তাঁরা যে উজ্জীবিত হবেন না, তা বলাই বাহুল্য!

কান
শরীরী সুখের ক্ষেত্রে খুব বড়ো ভূমিকা পালন করে কান। কানের লতিতে আলতো কামড়, হালকা নিঃশ্বাস বিছানার উত্তাপ কয়েকগুণ বাড়িয়ে তুলতে পারে।

ঘাড়
চুমু হোক, আলতো কামড় হোক, ঘাড়ের কাছে সামান্য আদর পেলে নিমেষেই ঘন হয়ে উঠতে পারে পরিস্থিতি।

হাত
বেশিরভাগ ভালোবাসার প্রকাশ শুরু হয় হাত ধরার মাধ্যমে। আঙুলে হালকা চাপ, কামড়, এ সবই যৌন কামনাকে গাঢ় করতে তুলতে যথেষ্ট!

তলপেট
বাইরে থেকে জি-স্পট স্টিমুলেট করার সবচেয়ে ভালো উপায় হল তলপেটে আদর। আঙুল দিয়ে আলতো আঁকিবুকি কাটুন তলপেটে, চুমু খান, কাজে লাগান জিভ আর দেখুন কীভাবে উষ্ণ থেকে উষ্ণতর হয়ে ওঠে আপনাদের মিলন।

থাইয়ের ভিতরদিক
অসংখ্য নার্ভপয়েন্ট রয়েছে থাইয়ের ভিতরদিকের অংশে। ফোরপ্লের সময় থাইয়ে মাসাজ, চুমু বা সুড়সুড়ি দিলে কামনার শিখরে পৌঁছোনো সহজ হতে পারে দু’জনের কাছেই!

পায়ের তলা
এই অংশেও অসংখ্য স্নায়ু রয়েছে যা অল্পেই দারুণ উত্তেজিত হয়ে পড়ে। পার্টনারের পায়ের পাতায় হালকা মাসাজ করুন আর দেখুন কীভাবে ম্যাজিক হয়!

Related Posts

© 2025 Tips24 - WordPress Theme by WPEnjoy