মেঘভাঙা বৃষ্টি, হড়পা বান এবং মেঘভাঙা বৃষ্টি, হড়পা বান এবং ভূমিধসের কারণে এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে জম্মু-কাশ্মীরে। প্রকৃতির এই রোষে এখন পর্যন্ত ৩১ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হয়েছে, তবে আরও বহু মানুষ চাপা পড়ে থাকতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ত্রিকূট পাহাড়ের তীর্থযাত্রাপথে ধসের কারণে বৈষ্ণোদেবীর মন্দির যাত্রা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
মাত্র ছয় ঘণ্টায় ২২ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত
মঙ্গলবার মাত্র ছয় ঘণ্টায় ২২ সেন্টিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে, যা এই অঞ্চলের ইতিহাসে একটি নতুন রেকর্ড। এই ভয়াবহ বৃষ্টিপাতের ফলে ডোডায় হড়পা বানে মাইলের পর মাইল এলাকা ধুয়ে গেছে। একই দিনে বৈষ্ণোদেবী যাওয়ার পথে কাটরার কাছে অর্ধকুমারীতে বিশাল ধস নামে। এতে বহু মানুষ আটকা পড়েন।
প্রশাসন, ভারতীয় সেনা, এনডিআরএফ, এবং স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা একযোগে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন। ইতিমধ্যেই ৩,৫০০-এর বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। বন্যায় বহু সেতু, বিদ্যুতের খুঁটি এবং মোবাইল টাওয়ার ভেসে গেছে, যার ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায় বিচ্ছিন্ন। জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাও এই মুহূর্তে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছেন বলে জানিয়েছেন।
ট্রেন ও স্কুল বন্ধ, জারি হয়েছে সতর্কতা
পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় উত্তর রেল জম্মু ও কাটরাগামী ২২টি ট্রেন বাতিল করেছে এবং আরও ২৭টি ট্রেন মাঝপথে থামিয়ে দিয়েছে। জম্মু ডিভিশনের সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, বুধবারের দশম ও একাদশ শ্রেণির সব পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়েছে।
এদিকে, ঝিলম নদীর জল বিপদসীমার ওপরে বইছে, যার ফলে দক্ষিণ কাশ্মীরের সঙ্গম এলাকায় বন্যা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, আগামী দিনেও এই অঞ্চলে প্রবল ঝড়, বৃষ্টি এবং শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলতে পারে। এই দুর্যোগের প্রভাব লেহ বিমানবন্দরেও পড়েছে, যেখানে একাধিক ফ্লাইট বাতিল বা বিলম্বিত হয়েছে।
আপনার এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য থাকলে জানাতে পারেন। ভূমিধসের কারণে এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে জম্মু-কাশ্মীরে। প্রকৃতির এই রোষে এখন পর্যন্ত ৩১ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হয়েছে, তবে আরও বহু মানুষ চাপা পড়ে থাকতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ত্রিকূট পাহাড়ের তীর্থযাত্রাপথে ধসের কারণে বৈষ্ণোদেবীর মন্দির যাত্রা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
মাত্র ছয় ঘণ্টায় ২২ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত
মঙ্গলবার মাত্র ছয় ঘণ্টায় ২২ সেন্টিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে, যা এই অঞ্চলের ইতিহাসে একটি নতুন রেকর্ড। এই ভয়াবহ বৃষ্টিপাতের ফলে ডোডায় হড়পা বানে মাইলের পর মাইল এলাকা ধুয়ে গেছে। একই দিনে বৈষ্ণোদেবী যাওয়ার পথে কাটরার কাছে অর্ধকুমারীতে বিশাল ধস নামে। এতে বহু মানুষ আটকা পড়েন।
প্রশাসন, ভারতীয় সেনা, এনডিআরএফ, এবং স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা একযোগে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন। ইতিমধ্যেই ৩,৫০০-এর বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। বন্যায় বহু সেতু, বিদ্যুতের খুঁটি এবং মোবাইল টাওয়ার ভেসে গেছে, যার ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায় বিচ্ছিন্ন। জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাও এই মুহূর্তে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছেন বলে জানিয়েছেন।
ট্রেন ও স্কুল বন্ধ, জারি হয়েছে সতর্কতা
পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় উত্তর রেল জম্মু ও কাটরাগামী ২২টি ট্রেন বাতিল করেছে এবং আরও ২৭টি ট্রেন মাঝপথে থামিয়ে দিয়েছে। জম্মু ডিভিশনের সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, বুধবারের দশম ও একাদশ শ্রেণির সব পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়েছে।
এদিকে, ঝিলম নদীর জল বিপদসীমার ওপরে বইছে, যার ফলে দক্ষিণ কাশ্মীরের সঙ্গম এলাকায় বন্যা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, আগামী দিনেও এই অঞ্চলে প্রবল ঝড়, বৃষ্টি এবং শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলতে পারে। এই দুর্যোগের প্রভাব লেহ বিমানবন্দরেও পড়েছে, যেখানে একাধিক ফ্লাইট বাতিল বা বিলম্বিত হয়েছে।
আপনার এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য থাকলে জানাতে পারেন।