পর্যাপ্ত ঘুম: রাতে ঘুমের মধ্যে ত্বক নিজে থেকে পুনর্গঠিত হয় এবং শরীরকে বিশ্রাম দিতে দৈনিক সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। তাই সৌন্দর্য রক্ষায় দৈনিক আট ঘণ্টা আরামদায়ক ঘুম নিশ্চিত করতে হবে।
আর্দ্র থাকা: সারাদিন পর্যাপ্ত জল পান শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে এবং ত্বককে আর্দ্র রাখতে সহায়তা করে।
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার: এটা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, এড়িয়ে গেলে চলবে না। স্নানের পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকে।
সানস্ক্রিন ব্যবহার: যে কোনো আবহাওয়াতেই সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষায় এটা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। উচ্চ এসপিএফ সমৃদ্ধ সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত। এটা ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে সুরক্ষিত রাখে।
মুখ মালিশ করা: ত্বকের রং হালকা ও উজ্জ্বল করতে নিয়মিত দুই টেবিল চামচ জলপাইয়ের তেলের সঙ্গে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে মালিশ করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে তা কুসুম গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
মুখে ভাপ নেওয়া: মুখে ভাপ দেওয়া লোমকূপ উন্মুক্ত করে এবং ময়লা জীবাণু বের করে আনতে সাহায্য করে।
সাধারণ জলের ভাপ না নিয়ে জলে লেবুর খোসা ফুটিয়ে নিতে পারেন।
লেবুর ভিটামিন সি ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে ত্বকের কালচেভাব কমিয়ে ও উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।