রাজস্থানের ঝুনঝুনু জেলায় ২৫টিরও বেশি পথকুকুরকে গুলি করে হত্যার ঘটনাটি শুধু একটি অপরাধ নয়, বরং এর পেছনে লুকিয়ে থাকা মানসিকতা এবং প্রশাসনের প্রাথমিক নিষ্ক্রিয়তার এক গুরুতর চিত্র। একজন ব্যক্তি কীভাবে এত অল্প সময়ে এমন ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড ঘটাতে পারে? ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে অভিযুক্ত শ্যোচাঁদ বাওয়ারিয়ার আচরণ একজন সিরিয়াল কিলারের মতোই ঠান্ডা মাথার এবং নির্মম।
এই ধরনের ঘটনা সমাজে পশুদের প্রতি হিংসার এক নতুন মাত্রা যোগ করে। কেন একজন মানুষ এমন কাজ করতে উদ্বুদ্ধ হয়, তা নিয়ে মনোবিজ্ঞানীদের গবেষণা প্রয়োজন। তবে এর পাশাপাশি পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর এবং অভিযোগ দায়ের হওয়ার পরেও কেন অভিযুক্তকে দ্রুত গ্রেফতার করা হলো না? স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ শুধু আশ্বাস দিয়েই থেমে রয়েছে। এটি প্রমাণ করে যে, এমন গুরুতর অপরাধের ক্ষেত্রেও প্রশাসনিক ব্যবস্থা যথেষ্ট দ্রুত নয়।
পশুপ্রেমী সংগঠনগুলো এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং অভিযুক্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে। তাদের মতে, এমন অপরাধের ক্ষেত্রে কঠোর আইন প্রয়োগ না করা হলে ভবিষ্যতে আরও বড় ধরনের নৃশংসতার ঘটনা ঘটতে পারে। পুলিশকে শুধু অভিযুক্তকে গ্রেফতার করলেই হবে না, বরং এই ধরনের মানসিকতা নিয়ে কাজ করতে হবে এবং সমাজের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
बहुत ही दर्दनाक-झुंझुनूं के नवलगढ़ के कुमावास गांव में एक शिकारी बावरी ने 25 से ज्यादा कुत्तों को गोलियों से भूनकर मार डाला… बदमाश खुले आम बंदूक से गांव में कुत्तों को मारते हुए वीडियो में दिख रहा है… कुछ गांव वालों की शह के बिना यह जघन्य अपराध संभव नहीं है…@pfaindia pic.twitter.com/cuhzxG65U4
— Dinesh Dangi (@dineshdangi84) August 6, 2025