নারীর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যোগাসনের ভূমিকা অনেক। চিকিৎসকরা বলছেন যোগাসনের মাধ্যমে নারীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা সম্ভব।
>> নারীর পিরিয়ডের সময় ব্যথা নিরাময় করতে সাহায্য করে, নারীদের ডিম্বাশয় ভালো থাকে। ফলে প্রজননক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। যোগাসন বিচলিত বিক্ষিপ্ত মনকে শান্ত করতে সাহায্য করে।
>> যোগাসন চিন্তা করার দক্ষতা বাড়ায় এবং সৃজনশীল করে তোলে।
>> মানসিক চাপ দূর করতে যোগাসনের বিকল্প নেই। শারীরিক ও মানসিক ভারসাম্য রক্ষা করতেও সাহায্য করে। শরীরে জমে থাকা বিষ দূর করতে যোগাসন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
>> যোগাসন নারীর পেটের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-যেমন পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্র, যকৃৎ কার্যকর করে। ফলে হজমশক্তি উন্নত হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
>> যোগাসন শরীরের নমনীয়তা এবং ভারসাম্য বৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত। ধীর এবং নিয়ন্ত্রিত যোগচর্চা রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দেহের ভারসাম্য বাড়ায়।