র’ক্তশূ’ন্যতা কিংবা অসুখে ভু’গলে সাধারণত রোগীদের জিওল মাছ খেতে বলা হয়েছে। কিন্তু গবেষকরা জানাচ্ছেন, এই মাছ এখন সম্পূর্ণ নিরা’পদ নয়। জিওল মাছ পেটে গেলে এখন হিতে বিপরীত হতে পারে। শিং, মাগুর, শোল অথবা তেলাপিয়ার মতো জিওল মাছ সাধারনত খাল-বিল-ঝিল-ডোবা-এঁদো পুকুর এমনকী ধানখেতে চাষ করা যায়।
গবেষকরা বলছেন, এতেই ঘটছে বি’পত্তি। এই জলাশয়গুলোতে শিল্পের বর্জ্য পদার্থ এসে বেশি মেশে। ফলে ওই দূ’ষিত জলে মাছ চাষ হলে শরীরে মা’রণ রো’গ থাবা বসানোর সম্ভাবা প্র’বল। এক গবেষণাতে জানা গিয়েছে, দূ’ষিত জলে চাষ করা জিওল মাছ খেলে ডাই অ’ক্সিনা কম’পাউন্ড আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। ফলে ব’ন্ধ্যা’ত্বের সম’স্যা দেখা যায়।
এমনকি এই মাছ ইমিউনিটি সিস্টেম দূর্বল করে, ত্বক ও লি’ভারে সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি ক্যান’সারেরও সম্ভাবনা থাকে। কলকাতাতে এই সমস্যা বেশি দেখা গিয়েছে বলে জানিয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। প্লাস্টিক এবং তেলের কারখানা থেকে দূ’ষণ বেশী ছড়াচ্ছে বলে মত তাদের।
গবেষনায় দেখা দিয়েছে, সুন্দরবন এলাকায় বিদ্যাধরী নদীতে এই দূষণ সবথেকে বেশী। এই নদীতে চাষ হওয়া মাছও ভয়’ঙ্কর বিপ’দজ্জ’নক। তবে দূষ’ণহী’ন জলে যদি জিওল মাছ চাষ হয় তাহলে সেই মাছের পু’ষ্টিগুন নিয়ে দ্বি’ধাগ্র’স্থ হওয়ার কোনও কারণ নেই।