গান শুনে শরীরের ক্যালরি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় বলে দাবি করেছেন একদল গবেষক। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, সঙ্গীত মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। সব বয়সের মানুষের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সঙ্গীত কার্যকরী প্রভাব রাখে।
গান শোনা এমনই একটি কাজ যার মাধ্যমে সম্পূর্ণ মস্তিষ্ক একসঙ্গে সজাগ হয়ে ওঠে। সেই সঙ্গে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাও বাড়ে। গবেষণা বলছে, মানসিক অবসাদ কমাতে বা কাটাতে গান শোনার জুড়ি নেই। শরীরের ক্লান্তি কাটাতেও গান শোনা দারুণ কাজ করে। খামারে গান বা যন্ত্রসঙ্গীত চালিয়ে রাখলে গাছের বৃদ্ধি তুলনামূলক ভাবে দ্রুত হয়।
শরীরচর্চার সময় গান বা ‘ইনস্ট্রুমেন্টাল মিউজিক’ শুনলে সহজে ক্লান্তি আসে না। ফলে দীর্ঘক্ষণ শরীরচর্চা করা সম্ভব। গান মনসংযোগ বৃদ্ধিতে ও বুদ্ধিমত্তার বিকাশে সাহায্য করে। অংক করার সময় গান শুনলে ঠান্ডা মাথায় অংক করা যায়। সাফল্যের হার বৃদ্ধি পায়।
গাড়ি চালানোর সময় গান শুনলে মন শান্ত থাকে। এতে চালকের ইতিবাচক মনোভাব কাজ করে।