মলা মাছ: পুষ্টি ও স্বাদের এক অপূর্ব সংমিশ্রণ

মলা মাছের পুষ্টিগুণ অনেক। কিন্তু রান্নায় ভুল হলে এই পুষ্টিগুণ থেকে বঞ্চিত হতে পারেন।মাছের মধ্যে যে টিস্যুগুলো আছে, কানেকটিভ টিস্যুগুলো, সেগুলো খুব ছোট ছোট থাকে। তাই যখন রান্না হয়, এগুলো খুব নরম হয়ে কানেকটিভ টিস্যুগুলো জিলেটিনে পরিণত হয়। আর এটি সহজে আমরা গ্রহণ করতে পারি।

খুব সহজে এটি ডায়জেস্ট হতে পারে। মলা মাছের প্রোটিন শিশুদের জন্য খুব উপকারি। শিশুদের ব্রেইন ডেভেলপমেন্টে প্রভাব বিস্তার করে। এই মাছের মধ্যে যেহেতু আমরা ক্যালসিয়াম পাই, দুধের পাশাপাশি ক্যালসিয়াম আমরা মাছ থেকেও পেতে পারি।

যাদের প্রোটিনের দরকার, তারা খুব সহজেই মাছ থেকে গ্রহণ করতে পারেন। মাছের প্রোটিন আমাদের শরীরের জন্য কার্যকর। তাই আমরা মাংসের প্রোটিনটা মাছ থেকে নিতে পারি।

মাছের মধ্যে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে, যা আমাদের শরীরের কোলেস্টেরলগুলোকে বের করতে সহায়তা করে।

বাচ্চাদের ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট, বাচ্চাদের অন্য সব ডেভেলপমেন্টের জন্য ওমেগা থ্রি এবং বড়দের হার্ট ডিজিজের জন্য ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড খুব উপকারি।

মলা মাছ ভাপে রান্না করে খান: অতিরিক্ত উচ্চ তাপে, উচ্চ তেলযুক্ত, যদি আমরা ডিপ ফ্রাই করি, তাহলে মাছের যে ওমেগা থ্রি, সেটা কিন্তু তেলের সঙ্গে চলে যায়। আমরা তখন সে উপকার পাই না। আমরা ওমেগা থ্রি-টা পাচ্ছি না।

Related Posts

© 2025 Tips24 - WordPress Theme by WPEnjoy