গর্ভাবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে প্যারাসিটামল গ্রহণ করলে তা স্নায়ু রোগের কারণ হতে পারে। সেই রোগের নাম অ্যাক্টিভিটি ডিজঅর্ডার। অনেকদিন ধরে প্যারাসিটামল গ্রহণ করলে তা ভ্রূণের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে।
এটা হতে পারে ছোটবেলা থেকে প্যারাসিটামল বেশি গ্রহণ করলেও। এতে এডিএইচডি হওয়ার প্রবণতা বাড়তে পারে 30% ও এএইচডি হওয়ার প্রবণতা কুড়ি শতাংশ বাড়তে পারে। হতে পারে অটিজম। গবেষকরা বলেন যে গর্ভাবস্থায় জ্বর বা অন্য কোনো অসুস্থতা হলে অন্য ওষুধ নেওয়া যেতে পারে কিন্তু প্যারাসিটামল নয়। সেটাও অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই করা উচিত।
প্যারাসিটামলে এমন এক পদার্থ থাকে যা দীর্ঘদিন ধরে গ্রহণ করার ফলে শরীরের ক্ষতি হয়। তাই গর্ভাবস্থায় সাবধানতা অবলম্বন করা অবশ্যই উচিত। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।bs