প্লাস্টিক সার্জারির ভয়ানক কিছু দিক, জেনেনিন বিস্তারিত

তৃতীয় প্রজন্মের তরুণী ও মডেলরা নিজের সুন্দর্য্য ধরে রাখাতে রূপ চর্চায় সব চেয়ে বেশী ঝুঁকে আছেন প্লাস্টিক সার্জারির দিকে।সুন্দর চেহারা প্রকাশ করার জন্য মুলত করা হয় এই প্লাস্টিক সার্জারি ।কিন্তু এর ভয়ানক দিকের কথা জানলে আঁতকে উঠবে সবাই। বর্তমানে শরীরের মাপ জোক নিঁখুত করতে, মেদ শরীরের কমাতে, বিভিন্ন দাগ বা স্পট দূর করতে, আগের অস্ত্রোপচারের ভুল ঢাকতে ব্যস্ত হয়ে পড়ছি প্লাস্টিক সার্জারীতে দিকে। কিন্তু উপকারের কথা চিন্তা করলেও অপকারের কথা মাথায় চিন্তা করি না কেউ।

কিন্তু যদি সুন্দর করতে গিয়ে আগের থেকে বেশী খারাপ হয়ে যায় বা মুখটা যদি আগের থেকে আরো বিশ্রী বা কুশ্রী হয়ে যায়, তাহলে বিপুল অর্থ ব্যায় করে লাভ কি? চলুন জেনে নেই পৃথীবীর আলোচি ব্যক্তিদের প্লাস্টিক সার্জারির ফল-

১. ইতালীয় ফ্যাশন ডিজাইনার দোনাতেল্লা ভেরসেস নিজের শরীরে একাধিক রাইনোপ্লাস্টি ও লিপ সার্জারি করান। চিকিৎসকদের বারণ না শুনে পেটের চর্বি কমানো, স্তনের আকার বৃদ্ধি ইত্যাদি করাতে গিয়ে গোটা চেহারাই হাস্যাস্পদ করে তুলেছেন ইনি। তাতেও সাবধান হননি। এখনও বলিরেখা ঢাকতে কোলাজেনের যথেচ্ছ ব্যবহার করেন ত্বকে।

২. সার্জারিতে সায় ছিল না তাঁর সার্জেনের। তাই নিজেই ব্যবস্থা করলেন নিজের অপারেশনের। কোরিয়ার মডেল হ্যাং মিওকুর বয়স যখন ২৮, তখনই তিনি প্রথম ঝুঁকি নেন। তার পর সার্জারির নেশায় পেয়ে বসল তাঁকে। ৪৮ বছর পর্যন্ত লাগাতার ছুরি-কাঁচিতে নিজের চেহারা বদলান। এমনকি, রান্নার তেলও ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে মুখে দিতেন তিনি!

৩. ১৫ বছর বয়সে সার্জারির মাধ্যমে নিজের লিঙ্গ পরিবর্তন করা দিয়ে শুরু। তার পর থেকেই মুখ ও চেহারায় বদল আনতে একাধিক বার কসমেটিক সার্জারির শরণ নেন আমেরিকার গায়িকা ও মডেল আমান্দা লেপোরে। আর তাতেই চেহারা ভয়ানক হয়ে ওঠে তাঁর। চোখ, ঠোঁট বদলে ভয়াবহ দেখতে হয়ে ওঠেন লেপোরে।

Related Posts

© 2025 Tips24 - WordPress Theme by WPEnjoy