আয়ুর্বেদের পাঁচ ভেষজ নিয়মিত সেবন করলে হাঁ জলের সমস্যা হয় না। এমনকী গরমেও কষ্ট হয় না শ্বাস নিতে। জেনে নিন কী কী ভেষজের মধ্যে রয়েছে এই গুণ।
রসুন ও হলুদ: রসুন ও হলুদের মধ্যে রয়েছে প্রদাহ নাশ করার গুণ। একইসঙ্গে এই দুই উপাদান বুকে জমে থাকা মিউকাস পরিষ্কার করে দেয়। এর ফলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা ধীরে ধীরে কমে যায়।
আদা: রসুন হলুদের মতোই হেশেলের আরেক সেরা উপাদান হল আদা। আদার মধ্যে রয়েছে প্রদাহ কমানোর পুষ্টিগুণ। একইসঙ্গে এটি শ্বাসনালীতে জমে থাকা কফ সরিয়ে বায়ু চলাচলের রাস্তা পরিষ্কার করে। ফলে অ্যাজমাও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
তুলসীপাতা: বাঙালির ঘরে ঘরে যে উপাদান প্রায়ই দেখা যায় তা হল তুলসীপাতা। এই বিশেষ পাতা শ্বাসনালীতে জমে থাকা নানা কফ ও মিউকাস সহজে দূর করে। একইসঙ্গে বুকে জমে থাকা ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে তুলসী পাতা।
কালমেঘ: বুকের সর্দি কফ দূর করতে দারুণ কাজ দেয় কালমেঘ। কালমেঘ পাতার রসের কথা আমাদের মা কাকিমারাও বলতেন। সেই কালমেঘ পাতার রস নিয়ম করে খেলে অ্যাজমার সমস্যা কবজায় রাখা যায়।
বাসক: কালমেঘের মতোই বাসক পাতাও দারুণ কার্যকর। অ্যাজমার রোগীদের বাসক পাতা বিশেষ করে খেতে বলা হয়। এটি শুধু শ্বাসকষ্ট কমায় না, ফুসফুসের রোগও কমিয়ে দেয়।