শারীরিক দিক:
নিয়মিত ব্যায়াম: সপ্তাহে অন্তত ৩-৪ দিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার, সাইকেল চালানো, যোগব্যায়াম, জিম – যেকোনো পছন্দের ব্যায়ামই হোক।
স্বাস্থ্যকর খাদ্য: প্রচুর ফল, শাকসবজি, শস্য, এবং লাল মাংস (চর্বি কম) খান। প্রক্রিয়াজাত খাবার, চিনি, এবং অস্বাস্থ্যকর চর্বি এড়িয়ে চলুন।
পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতি রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম অপরিহার্য।
মানসিক চাপ কমান: ধ্যান, যোগব্যায়াম, গান শোনা, বই পড়া – যেকোনো উপায়ে মানসিক চাপ কমান।
নিয়মিত চিকিৎসা পরীক্ষা: নিয়মিত ডাক্তারের সাথে দেখা করুন এবং যেকোনো স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে আলোচনা করুন।
মানসিক দিক:
ইতিবাচক মনোভাব: সবসময় ইতিবাচক চিন্তা করুন এবং জীবনের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকুন।
নতুন অভিজ্ঞতা: নতুন জিনিস চেষ্টা করতে ভয় পাবেন না। ভ্রমণ, নতুন শখ, নতুন লোকেদের সাথে দেখা – যেকোনো নতুন অভিজ্ঞতা আপনাকে জীবন্ত রাখবে।
আত্মবিশ্বাস: নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন এবং আপনার সামর্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকুন।
সঙ্গীর সাথে ভালো সম্পর্ক: আপনার সঙ্গীর সাথে খোলামেলা যোগাযোগ বজায় রাখুন এবং একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও সমর্থন প্রদান করুন।
যৌন জীবনে বৈচিত্র্য: নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করে যৌন জীবনে বৈচিত্র্য আনুন।
কিছু টিপস:
মশলাযুক্ত খাবার খান: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে মশলা যৌনতাপূর্ণ উদ্দীপনা বৃদ্ধি করতে পারে।
পরিপূরক খাবার: ভিটামিন ডি, জিঙ্ক, এবং অ্যাস্থাগ্যান্ডাসের মতো কিছু পরিপূরক যৌনতা ও সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে।
প্রয়োজনে হরমোন থেরাপি: মেনোপজের পর নারীদের যৌন হরমোনের ঘাটতি হতে পারে। হরমোন থেরাপি এই ঘাটতি পূরণ করে যৌনতা ও সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।
** মনে রাখবেন:**
প্রত্যেকেই আলাদা এবং যা একজনের জন্য কাজ করে অন্যের জন্য নাও কাজ করতে পারে।
আপনার যৌনতা ও সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য একজন ডাক্তার বা যৌন থেরাপিস্টের সাথে পরামর্শ করুন।