ডিমে আছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, ভিটামিন এ, ডি, বি এবং বি-টুয়েলভ্।এখন বেশিরভাগ চিকিৎসক স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় ডিম রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন।
চিকিৎসকেরা বলছেন, বেশিরভাগ পুষ্টিকর উপাদান প্রাকৃতিকভাবে যেসব খাবারে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম হলো ডিম।
ডিমে আছে লুটেইন ও যিয়াস্যানথিন উপাদান যা বৃদ্ধ বয়সে চোখের ক্ষতি ঠেকাতে সাহায্য করে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ ডায়েটিক অ্যাসোসিয়েশনের ড. ফ্র্যাঙ্কি ফিলিপস্ বলছেন, ‘দিনে একটা – এমনকি দুটো ডিমও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।বেশি ডিম খাওয়ায় ভয়ের কোন কারণ নেই।’
এখানে সতর্কতা শুধু একটাই, একধরনের খাবার বেশি খেতে গিয়ে অন্য খাবারে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় যেসব পুষ্টি রয়েছে সেগুলো বাদ পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
প্রোটিনের গুরুত্বপূর্ণ একটা উৎস হলো ডিম। কিন্তু আমাদের অন্যান্য খাবার থেকেও আমরা প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন পাই – যা অনেক সময়ই শরীরের জন্য দৈনন্দিন প্রয়োজনের তুলনায় দুই থেকে তিনগুণ বেশি। সুতরাংঅতিরিক্ত প্রোটিন কিডনির জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
২০০৭ সালে ব্রিটিশ হার্ট ফাউণ্ডেশন নামে একটি সংস্থা বলছে, কোলেস্টেরল বিষয়ে নতুন যেসব তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে তার আলোকে সপ্তাহে তিনটির বেশি ডিম না খাওয়ার যে পরামর্শ তারা ২০০৭ সালে দিয়েছিল তা তারা তুলে নিচ্ছে।