ব্যস্ততার কারণে অনেকেই হাঁটা বা জিমে গিয়ে ব্যায়াম করার সময় পান না। এর ফলে দিনের পর দিন ওজন বৃদ্ধির পাশাপাশি নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। খাদ্যাভ্যাসসহ নানা কারণে অল্প বয়স থেকেই ডায়াবেটিস, থাইরয়েড, ব্লাডপ্রেশার, কোলেস্টেরল, হার্টের সমস্যা, হাঁটুর ব্যথা, ইত্যাদি স্বাস্থ্য সমস্যা হচ্ছে। তাই সুস্থ-সবল ও শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা খুবই জরুরি। এর জন্য শরীরচর্চা বা ব্যায়ামকেই সবচেয়ে ভালো উপায় বলে মনে করা হয়। অনেকেই জিমে গিয়ে শরীরচর্চা করেন। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে তা হয়ে ওঠে না। তবে জিমে না গিয়েও নিজেকে ফিট রাখার কিছু উপায় রইল
পায়ের শক্তি বাড়ানো এবং কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের উন্নতি করার দুর্দান্ত উপায় হলো সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করা। এ ছাড়া এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে, শরীরের নিচের পেশিগুলো ভালো থাকে, হাড় এবং জয়েন্টও সুস্থ থাকে।
স্কিপিং হার্ট ভালো রাখে এবং প্রচুর ক্যালরি বার্ন করে। যে কারণে দ্রুত ওজন কমে। এ ছাড়া রোজ স্কিপিং করলে হাড়ের ঘনত্ব বজায় থাকে এবং পায়ের পেশি শক্তিশালী হয়।
হাইকিংও এক ধরনের কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম। এতে হার্ট ভালো থাকে, স্ট্রেস ও উদ্বেগ কমে। ক্যালরি পোড়াতে এবং পায়ের ফ্যাট কমাতেও সাহায্য করে হাইকিং।
এই ব্যায়ামটি মনকে রিলাক্স করে, ব্যথা উপশম করে, থাইরয়েড ফাংশন উন্নত করে, এনার্জি বাড়ায় এবং ব্যাক পেইন উপশম করে।
নিজেকে সক্রিয় রাখার আরেকটি দুর্দান্ত উপায় হলো অ্যারেবিক্স। অ্যারেবিক্স ওজন কমায়, হার্ট ভালো রাখে, মানসিক চাপ কমায় এবং ডিপ্রেশন থেকে স্বস্তি দিতে পারে।