আজকাল অনেকেরই অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়া, ওজন বেড়ে যাওয়া, অকালে চুল ঝরা, ত্বকের উজ্জ্বল হারিয়ে যাওয়া এ ধরনের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। চিকিৎসকরা বলছেন, সাধারণত থাইরয়ডেরে কারণে এই সমস্যাগুলি দেখা দেয়। সময় মতো থাইরয়েডের চিকিৎসা না করলে, তা বড় আকার ধারণ করতে পারে। থাইরয়েডের চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি, তবে খাওয়াদাওয়ায় খানিকটা বদল আনলে থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
থাইরয়েডের সমস্যা কমাতে যা খাবেন-
ব্রাজিল নাট: থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং বিপাকক্রিয়া উন্নত করতে সেলেনিয়াম নামক একটি পদার্থের প্রয়োজন হয়। ব্রাজিল বাদামে প্রচুর পরিমাণে এই সেলেনিয়াম থাকে। দিনে মাত্র তিনটি এই বাদাম খেলেই নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে থাইরয়েড।
নারকেল : থাইরয়েডের সমস্যায় ভোগা রোগীদের ক্ষেত্রে বেশ উপযোগী হতে পারে নারকেল। নারকেলে থাকে ‘মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড’ এবং ‘মিডিয়াম চেন ট্রাই গ্লিসারাইড’। সরাসরি নারকেল খেলে কিংবা নারকেলের তেল রান্নায় ব্যবহার করলে থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
কুমড়ার বীজ: কুমড়ার বীজে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। জিঙ্ক আবার অন্যান্য খনিজ দ্রব্য ও ভিটামিন শোষণ করতে দেহকে সাহায্য করে। বিভিন্ন থাইরয়েড হরমোনের উৎপাদনে এবং হরমোনগুলির ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এই বীজ।