গলায় একটি নির্দিষ্ট গড়ন বা গঠন থাকে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভালোবাসার সম্পর্কে এই সৌন্দর্য মানুষের মনকে আকর্ষিত করে এবং প্রলোভন দেখায় শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের। ফলে ভালোবাসার সময় ঠোঁটের পাশাপাশি অনেকে কণ্ঠে চুম্বন করতেও পছন্দ করেন। আর এতেই প্রেম গাঢ় হয়। শারীরিক মিলনের সুখ হয় উপভোগ্য। নদীর ঢেউয়ের মতো সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে পরম তৃপ্তি।- এমনটাই জানিয়েছে ভারতীয় এক গণমাধম।
খুবই স্পর্শকাতর এই গলা বা কণ্ঠদেশ। এর সৌন্দর্যের ব্যাখ্যা কবিতায়, সিনেমায়, গল্পে আর উপন্যাসে পাওয়া যায়। অনেকেই কণ্ঠের জাদুতে মুগ্ধ হন। ভিডিও কলের যুগ শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত ফোনের মাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা বলতেন প্রেমিক-প্রেমিকারা। অনেক সিনেমায় দেখা যায়, স্ত্রীর গলায় জমে থাকা জলের বিন্দু ভালবাসার ছোঁয়ায় সরিয়ে দেন স্বামী। এই সব দৃশ্য দর্শকদের মনের মণিকোঠায় স্থান করে নেয়।
বিশেষজ্ঞদের কথা অনুযায়ী, সঙ্গমের ক্ষেত্রে কণ্ঠ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ মানব শরীরের এই অংশটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর অঙ্গ এটি। কথা বলতে বলতে কেউ ঘাড়ের কাছে চলে এলেও অনেকে অস্বস্তি বোধ করেন।
অনেকে আবার সঙ্গমের পর আলতো করে কণ্ঠে চুম্বন করতে পছন্দ করেন। তাতেই ভালবাসার আশ্বাস মেলে।