কড়া ডায়েটে শরীরে কিছু পুষ্টির অভাব ঘটতে পারে। তেমন হলে কমে যাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি। ডায়েটের পাশাপাশি সেদিকেও নজর রাখতে হবে। তাই এমন কিছু খেতে হবে, যা পুষ্টির অভাব হতে দেবে না। আবার ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
কোল্ড প্রেস্ড ভার্জিন অয়েল
রান্নায় নারকেল তেল ব্যবহার করার উপকারিতা অনেকেরই জানা। খাঁটি নারকেল তেল যদি ‘কোল্ড প্রেস্ড’ পদ্ধতিতে তৈরি হয়, তাহলে সেটি আরও স্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে। সালাদেও ব্যবহার করতে পারেন দু’চামচ মতো। অনেকে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটেও দু’চামচ নারকেল তেল খেয়ে নেন। তাতে শরীরের ফ্যাট ঝরাতে সুবিধা হয়।
রসুন
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য রসুন খুবই উপকারী। নানা রকম চাটনি বানানোর সময়ে রসুন ব্যবহার করুন। চাটনি, আচারেও ক্যালোরি আছে। তাই বাড়িতেই রসুন দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন এগুলো।
অ্যাপল সিডার ভিনেগার
খালি পেটে গরম জলে দুই টেবিল চামচ অ্যাপল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে খেতে পারেন। শরীরের বিপাক হার বাড়াতে সাহায্য করে এটি। তাই মেদ ঝরানো সহজ হয়ে যায়। আবার অ্যাপল সিডার ভিনেগার শরীর অত্যধিক গরম হয়ে যাওয়াও আটকায়।
দারুচিনি গুঁড়া
হালকা ক্ষুধা মেটানোর জন্য দারুচিনি গুঁড়া বেশ ভালো। ক্যালোরি বাড়বে না, কিন্তু রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়বে। তবে ফলের উপর একটু দারুচিনি গুঁড়া ছড়িয়ে খেতে পারেন। বিশেষ করে আপেল, কলার মতো ফলে। তাতে ফল খেতেও সুস্বাদু হবে। আবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে।
হলুদ মেশানো দুধ
হলুদ খুব ভালো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। তাই দুধে মিশিয়ে হলুদ খেলেও ভালো ফল দেবে।