সহজেই প্রস্তুত করা যায় আবার প্রোটিনের সমৃদ্ধ উৎস, তাই ডিম অনেকের কাছেই প্রিয়। বিশেষ করে ওজন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করে যাচ্ছেন, এমন মানুষের কাছে ডিম একটু বেশিই প্রিয়। সেলেনিয়াম, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন বি ১২, দস্তা, তামা এবং আয়রন সমৃদ্ধ ডিম বাড়ন্ত শিশু, ক্রীড়াবিদ, যেকোনো অসুস্থতা থেকে সেরে ওঠা ব্যক্তি এবং সাধারণভাবে প্রত্যেকের জন্য আদর্শ হিসাবে বিবেচিত হয়। ডিমকে একটি সম্পূর্ণ খাদ্য বলা যেতে পারে।
ডিম স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টি সরবরাহ করে তবে ডিমে কোলেস্টেরল থাকে। তাই এই প্রশ্ন সবার মনেই আসতে পারে যে, দিনে কতগুলো ডিম খাওয়া আসলে নিরাপদ?
বিশেষজ্ঞদের মতে, একদিনে একজনের মধ্যে ৩০০ মিলিগ্রামের বেশি কোলেস্টেরল গ্রহণ করা উচিত নয় এবং একটি আস্ত ডিমে প্রায় ৩৭৩ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল থাকে। হার্টের রোগীদের ডিম খাওয়া কি পুরোপুরি এড়ানো উচিত? যাদের হার্টে কোনো সমস্যা নেই তাদের সম্পর্কে কী বলা যায়? সেসব প্রশ্নের উত্তর জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
প্রকৃতপক্ষে, প্রতিদিন দু’-তিনটি ডিম খেলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ার সম্ভাবনা খুব বেশি নয়, যদিও এটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য সমস্যা হতে পারে।