পুষ্টি উপাদান: স্বাস্থ্যসম্মতভাবে জীবনযাপনের জন্য সুষম খাদ্য গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম হাড় মজবুত করতে সহায়তা করে।
শারীরিক কসরত: হাড় ও পেশি মজবুত করার জন্য ব্যায়াম করা জরুরি। হাঁটাহাঁটি, জগিং, ইয়োগা এবং সিঁড়িতে আরোহণ করতে পারেন। এতে শরীরের অঙ্গবিন্যাসে ও অস্থির স্থিতিস্থাপকতা পরিচালনে সহায়ক হবে।
অ্যালকোহল ও তামাক পরিহার: অ্যালকোহল ও তামাক গ্রহণ খেতে বিরত থাকতে হবে। এগুলো ক্যালসিয়াম শোষণের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং হাড়ের স্থিতিস্থাপকতার কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়।
সঠিক অঙ্গবিন্যাস: দাঁড়িয়ে বা বসে থাকুন না কেন তা সঠিক নিয়মে করতে হবে। সঠিক অঙ্গভঙ্গির ফলে জয়েন্টের সমস্যা ও ব্যাকপেইন প্রতিরোধ করবে।
লবণ গ্রহণ কমিয়ে দেওয়া: হাড়ের ক্ষয়রোধ এবং ক্যালসিয়ামের ঘাটতি কমাতে লবণ গ্রহণের মাত্রা কমিয়ে দিতে হবে। মনোপোজের পর নারীদের লবণযুক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া কমিয়ে দেওয়া উচিত।bs