চেনা মানুষও বিছানায় অচেনা হয়ে ওঠে। শরীর তৃপ্ত না হলে মন সন্তুষ্ট হয় না। কোথাও না কোথাও খুঁতটা থেকেই যায়। ছোট্ট একটা ফাটল সম্পর্কে গভীর ক্ষত তৈরি করে দিয়ে যায়। তাই সঙ্গীকে বেছে নিন সাবধানে। মানুষের মন যে বেজায় জটিল। বিশেষ করে মেয়েদের মন যেন গোলকধাঁধার মতো। তা বোঝা অত সহজ কাজ নয়। কিন্তু উপায় কি একেবারেই নেই। আছে! কেবল এই পাঁচটি বিষয় খেয়ালে রাখবেন।
চোখ: প্রেমিকা কিংবা বান্ধবী কি আপনার চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারে? চোখের দিকে তাকিয়ে যাঁরা কথা বলতে পারেন, তাঁরাই সাহসী হন শয্যায়। কারণ তাঁদের মধ্যে কোনও দ্বিধা কাজ করে না।
উন্মুক্ত মন: শরীর মুক্ত হওয়ার আগে মন উন্মুক্ত হওয়া বেশি প্রয়োজন। আপনার সঙ্গী যদি যৌনতা নিয়ে মনখুলে আলোচনা করতে পারে, তাহলে মিলনের আগেই অর্ধেক কার্যসিদ্ধি হয়ে যায়। কারণ এতে আপনি যেমন তাঁর পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে জানতে পারেন, তেমনই নিজের কথা তাঁকে বলতে পারেন।
নৃত্য: হ্যাঁ, পছন্দের নারীকে জানার এই উপায়টি জেনে রাখুন। যে মহিলারা ভাল নাচতে পারেন তাঁরা ভাল শয্যাসঙ্গীও হতে পারেন। তাই প্রেমিকা, বান্ধবী কিংবা হবু স্ত্রী যখন নাচে ব্যস্ত আপনি কিন্তু সজাগ থাকবেন।
আত্মবিশ্বাস: আপনার পছন্দের মানুষটি যদি আত্মবিশ্বাসী হন, তাহলে বুঝবেন তিনি মিলনে বেশ পটু হবেন। নিজের অধিকার যাঁরা বুঝে নিতে পারেন, তাঁরা বিছানাতেও ইচ্ছে-অনিচ্ছেকে প্রাধান্য দেন। সঙ্গমের সময় নারী তৃপ্ত হলে, সে প্রভাব আপনার সম্পর্কেও পড়বে।
খাদ্যপ্রেম: প্রথম প্রেমে পড়লে অবশ্যই সঙ্গীকে রেস্তরাঁ কিংবা কফি ডেটে নিয়ে যান। যদি দেখেন তিনি তিনি খাবার বেশ ধীরে-সুস্থে উপভোগ করে খাচ্ছেন, তাহলে কিন্তু আপনি ভাগ্যবান। কারণ শরীরী সম্পর্ক সঙ্গী এভাবেই উপভোগ করতে চাইবে।